কোটাবিরোধী আন্দোলন ঘিরে সংঘর্ষে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় গুলিবিদ্ধ ও আহত হন অনেকে। এদের অধিকাংশ চিকিৎসা নেন রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। এখন পর্যন্ত নিহতদের ৯৩ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে ১৩ জনের বয়স ১৮ বছরের মধ্যে। বেশি নিহত হয়েছেন যাত্রাবাড়ীর সংঘর্ষে।
ঢামেক মর্গের তথ্য বই অনুযায়ী, বিক্ষোভ-সংঘর্ষে হাসপাতালটিতে বেশি মৃত্যু হয়েছে শিক্ষার্থী ও শ্রমজীবী মানুষের। হাসপাতালের মর্গে থাকা সংশ্লিষ্টরা জানান, ঢামেকের মর্গে এ পর্যন্ত ৯৩টি মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে ৮৮টি মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণ করে জানা যায়, এদের মধ্যে ২৮ জন যাত্রাবাড়ী এলাকায়, সাতজন বাড্ডা, পাঁচজন রামপুরা, চারজন লালবাগ, তিনজন মহাখালী, তিনজন নিউমার্কেট ও ৩৮ জন বিভিন্ন এলাকায় সংঘর্ষে নিহত হন।