আমাদের দেশে পাঙ্গাশ মাছ বেশ সহজলভ্য। দাম মোটামুটি নাগালের মধ্যে থাকে। এই মাছটি সহজেই রান্না করা যায়। অনেকে আবার এই মাছটিকে গরিবের ইলিশ মাছ হিসেবেও আখ্যায়িত করেন। পুষ্টিবিদরা বলছেন, পাঙ্গাশ মাছে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড (বা ইনডিসপেন্সেবল অ্যামাইনো অ্যাসিড) অনেক বেশি। এ কারণে পাঙ্গাশে থাকা আমিষের মান উন্নত। শস্যদানা, ফল বা সবজির চেয়ে উচ্চমানের আমিষ বেশি আছে মাছে।
পাঙ্গাশের মধ্যে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড আমিষ তৈরির মৌলিক উপাদান। অ্যামাইনো অ্যাসিড কোষের দেয়াল তৈরি, দেহের বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। জন্ম থেকে ৬ মাস, ৬ মাস থেকে ৩ বছর এবং ৩ থেকে ১০ বছর—এই বয়সি শিশুর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে অ্যামাইনো অ্যাসিডের ভিন্ন ভিন্ন ভূমিকা আছে। আসুন জেনে নেই এ মাছের উপকারিতা…
কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
পাঙ্গাশ মাছে কম কোলেস্টেরল থাকে। যাদের শরীরে কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে তারা এই মাছ খেতে পারেন। অসম্পৃক্ত চর্বির উপাদান শরীরে থাকা খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। ফলে হার্টের সমস্যা কিছু প্রতিরোধ হয়।