বিয়ের বয়স আসলে কোনটি?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৪, ১২:২০

অনেককেই শুনতে হয়, ‘তোমার তো বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে’। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অবশ্য নারীদেরই এমন বাক্যের মুখোমুখি হতে হয়। আদতে কি নারী কিংবা পুরুষের বিয়ের কোনো নির্দিষ্ট বয়স আছে? বিয়ের জন্য কেবল ‘বয়স হওয়া’টাও তো একমাত্র ‘যোগ্যতা’ নয়। মানসিক ও আর্থিক বিষয়গুলোও বিয়ের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। পঁচিশ বছর বয়সের মধ্যে ব্যক্তি হিসেবে নিজের স্বকীয়তা বা আলাদা একটি অবস্থান তৈরি হয়। জীবনের উদ্দেশ্যও নিজের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠতে থাকে। এ সময়ের মধ্যে জীবনের নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আসা হয় অনেকেরই কিংবা অন্যের জীবনের মধ্য দিয়ে জানা হয়ে যায় বাস্তবতা। তাই ভারতীয় গবেষকেরা মনে করেন, বিয়ের ন্যূনতম বয়স হওয়া উচিত পঁচিশ বছর।


অন্যদিকে, মধ্য ত্রিশ পেরোনো যেকোনো স্বাধীনচেতা, অবিবাহিত মানুষের জন্য হুট করে জীবনসঙ্গী বা তাঁর পরিবারের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটা কঠিন হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই মোটামুটিভাবে বত্রিশ বছর বয়সের মধ্যেই বিয়ে করা ভালো। তবে ত্রিশের পর নারীদের মা হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়, সেটাও বিবেচ্য।


পঁচিশের আগে বিয়ে


বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, নারীর বিয়ের ন্যূনতম বয়স আঠারো, পুরুষের একুশ। আইনই বলছে যে এই বয়সের আগে বিয়ে নয়। তবে পড়ালেখার পাট চুকিয়ে নিজের একটি পরিচয় তৈরি করতে প্রয়োজন আরও কিছুটা সময়। তার চেয়ে বড় ব্যাপার, মানুষ হিসেবে ব্যক্তির বিকাশ হতে থাকে এই বয়স পেরিয়েও; বড় ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে জীবনবোধেও। পঁচিশের আগেই যাঁরা বিয়ে করেন, তাঁদের বয়স পঁচিশ পেরোনোর পর তাঁরা মানুষ হিসেবে বদলে যেতে পারেন। এর বড়সড় প্রভাব পড়তে পারে সম্পর্কে। তা ছাড়া অধিকাংশ ক্ষেত্রেই পঁচিশ বছর বয়সের আগে আর্থিক সামর্থ্যও তৈরি হয় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us