সম্পূর্ণ ফলে প্রচুর ফাইবার বা আঁশ থাকে, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অন্যদিকে ফলের রসে বেশির ভাগ ফাইবার চলে যায়। এ ছাড়া ফলের রস বা জুস বিভিন্ন উপায়ে গ্রহণ করা হয়। এটি তৈরির সময় কোন কোন উপাদান, যেমন লবণ, চিনি, মসলা ইত্যাদি যোগ করছেন ও কতটুকু গ্রহণ করছেন, সেটির ওপর নির্ভর করে স্বাস্থ্যগত উপকারিতা-অপকারিতা।
পুরো ফল চিবানো, হজম ও শোষিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় বেশ সময় নেয়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরগতিতে বৃদ্ধি করে। ফলের রস চিবিয়ে খেতে হয় না ও পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে দ্রুত গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ শোষিত হয় বলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়।