দেশের সব ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (ইউডিসি) কার্যকর নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ বছর আগে যত ইউডিসির উদ্বোধন করেছিলেন, তার এক-তৃতীয়াংশ অকার্যকর। যেসব ইউডিসি কার্যকর রয়েছে, সেগুলোর মাধ্যমে সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচিকে (স্কিম) তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যেতে চাইছে সরকার। এ জন্য নতুন নির্দেশনা বা পরিপত্র জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ।
নির্দেশনায় অর্থ বিভাগ বলেছে, সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণের জন্য জনসাধারণকে আগ্রহী করে তুলতে হবে। আর জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে নিবন্ধনসেবা। এ ক্ষেত্রে মূল কাজটি করবেন ইউডিসির উদ্যোক্তারা।
দেশে বর্তমানে ইউডিসির সংখ্যা প্রায় সাত হাজার। ট্রেড লাইসেন্স, চারিত্রিক সনদপত্র, ভূমিহীন সনদপত্র, ওয়ারিশান সনদপত্র, অবিবাহিত সনদপত্র, প্রত্যয়নপত্র, অসচ্ছল প্রত্যয়নপত্র, নাগরিক সনদপত্র, উত্তরাধিকার সনদপত্র ইত্যাদি সেবা দিয়ে থাকে ইউডিসিগুলো। নতুন করে এ তালিকায় যুক্ত হলো সর্বজনীন পেনশন স্কিমের নিবন্ধনসেবা।