পিএসসির অফিস সহায়ক পদে চাকরি করলেও সাজেদুল ইসলাম বছরে কখনও কখনও নোয়াখালীর সুবর্ণচরের গ্রামের বাড়ি যেতেন দামি গাড়ি হাঁকিয়ে; করতেন দান-খয়রাতও। যে কারণে, মানুষ ভাবত, তিনি প্রতিষ্ঠানটির ‘বড় কর্মকর্তা’।
চরবাটা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্য চরবাটা গ্রামের বাড়ির প্রায় এক একর জায়গায় সীমানা প্রাচীর করেছিলেন সেখানে নতুন করে ভবন তৈরির জন্য। বছর দুয়েক আগে নিজের বোন ও ভগ্নিপতির দুজনের একসঙ্গে নন-ক্যাডারে চাকরি হলে গ্রামের মানুষদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করেন সাজেদুল।
প্রশ্নপ্রত্র ফাঁসের ঘটনায় রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় যে মামলা হয়েছে, তাতে ৪১ বছর বয়সী সাজেদুলকে ‘চক্রের অন্যতম মূল হোতা’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি পিএসসির একজন উপ-পরিচালকের কাছ থেকে প্রশ্ন পেতেন। তিনি প্রার্থী জোগাড়ের দায়িত্বও পালন করতেন।