একটি টার্মিনাল বন্ধ থাকায় প্রায় দেড় মাস ধরে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) সরবরাহ কম। এর মধ্যে মঙ্গলবার রাতে এক দুর্ঘটনায় পাইপলাইন ছিদ্র হয়ে গেছে। এতে এলএনজি সরবরাহ আরও কমে গেছে। গ্যাস-সংকটে পড়েছে শিল্প, আবাসিক ও বিদ্যুৎ খাত। একাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। দেশে গতকাল বুধবার বেড়ে গেছে লোডশেডিং।
দেশে দিনে গ্যাসের চাহিদা ৩৮০ কোটি ঘনফুট। এর মধ্যে ৩০০ কোটি ঘনফুট সরবরাহ করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়। কক্সবাজারের মহেশখালীতে দুটি ভাসমান টার্মিনালের মাধ্যমে এলএনজি থেকে আসে ১১০ কোটি ঘনফুট। এখন সরবরাহ হচ্ছে ২৫ কোটি ঘনফুট। এতে দিনে এখন গ্যাস সরবরাহ নেমে এসেছে ২২৫ কোটি ঘনফুটে।