বিদায়ী অর্থবছরে দেশে কোনো চাল আমদানি হয়নি। বছরের শেষদিকে কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হলে তারাও শেষতক চাল আনেনি বলে জানা গেল। সরকারি তথ্যমতে, সন্তোষজনক উৎপাদন সত্ত্বেও দাম বাড়তে থাকায় সরকার তখন কিছু চাল আমদানির সুযোগ দেয়।
অনুমতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর সেটি গ্রহণ না করার প্রধান কারণ—প্রতিযোগিতামূলক দামে চাল আমদানি কঠিন ছিল। একই সময়ে বেশি দামে পেঁয়াজ এনে বিপাকে পড়েছিলেন কিছু আমদানিকারক। সে ঘটনা থেকেও চাল আমদানিকারকেরা সম্ভবত শিক্ষা নিয়েছিলেন। এই সবকিছু মিলিয়ে গেল অর্থবছরে চাল আমদানি হয়নি, এটাই হলো খবর। বলা হচ্ছে, তিন দশক পর এটা ছিল ‘শূন্য চাল আমদানির বছর’!