ভালোবাসার বহিপ্রকাশ হিসেবে অনেকেই প্রিয় মানুষটির গালে চুম্বন এঁকে দেন। এই চুম্বনে শারীরিক চাহিদার থেকে বিশ্বাসের অঙ্গিকারই বেশি জায়গা পায়। নতুন সম্পর্কে যাওয়া মানুষগুলোর কাছে চুম্বনের অনুভূতি সম্পূর্ণই ভিন্ন। আজ আন্তর্জাতিক চুম্বন দিবস বা ইন্টারন্যাশনাল কিসিং ডে।
ইন্টারন্যাশনাল কিসিং ডে’র ইতিহাস
ইতিহাসের তথ্য অনুযায়ী, ইউরোপেই প্রথম চুম্বনের অনুশীলন ঘটে। এর জন্য রোমানদেরকেই ধন্যবাদ জানান গোটা বিশ্ব। তারা চুম্বনকে তিনটি রূপে বর্ণনা করেছে- অস্কুলাম (গালে বন্ধুত্বপূর্ণ চুম্বন), বেসিয়াম (ঠোঁটে ঠোঁট রেখে প্রেমময় চুম্বন), ও স্যাভিয়াম (মুখে চুম্বনের)। রোমান সমাজে, কখন, কোথায় ও কীভাবে কাউকে চুম্বন করা হতে, তা কিন্তু সামাজিক অবস্থানের একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক ছিল।
চুম্বনেরও বিভিন্ন ধরন আছে। যেমন- ফ্রেঞ্চ কিস, নেক কিস, লিজার্ড কিস, বাটারফ্লাই কিস, ফোরহেড কিস ইত্যাদি। আপনি যে ধরনের চুম্বনই পছন্দ করেন না কেন, ৬ জুলাই আন্তর্জাতিক চুম্বন দিবসে প্রিয়জনের প্রতি ভালোবাসা বহিপ্রকাশে একটি চুম্বন তো করতেই পারেন।