পাহাড়ি ঢলে শেরপুর সদর ও নালিতাবাড়ী উপজেলার ৪০টি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। তবে সীমান্তবর্তী ঝিনাইগাতী উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
আকস্মিক বন্যায় জেলার সবকটি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার খবর জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
শনিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত শেরপুর সদরে ছয় মিলিমিটার, নালিতাবাড়ীতে আট মিলিমিটার এবং নাকুগাঁওয়ে ১৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানায় পাউবো।