পড়াশোনা শেষে পাঁচ বছর একাধিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন কায়েদুজ্জামান আজাদ। কিন্তু মন বসাতে পারেননি। ফিরে আসেন গ্রামে। মনোযোগী হন কারুপণ্যের কারখানা প্রতিষ্ঠায়। গ্রামের ৪০ জন নারীকে নিয়ে শুরুও করেন। পণ্য তৈরি হলেও বাজার ধরতে পারছিলেন না। পরে ভ্যানে করে এলাকায় ঘুরে পণ্য বিক্রি শুরু করেন। তাতেও লাভের দেখা পাননি।
তবে আজাদ সেখানেই থামেননি। আবারও বড় পরিসরে শুরু করেন। কারখানায় বসান সেলাই মেশিনসহ নানা সরঞ্জাম। খুঁজতে থাকেন পণ্যের বাজার। ধীরে ধীরে বাজারের দেখাও পেয়ে যান। এখন তাঁর কারখানায় কাজ করেন গ্রামের তিন শতাধিক নারী। তাঁদের হাতে উৎপাদিত পণ্য রপ্তানি হয় ইউরোপের বিভিন্ন দেশে।