সাবেক দুজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তার নানা ধরনের সম্পদের হিসাব পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। প্রথমে সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমেদের অবিশ্বাস্য সম্পদের বিবরণ প্রকাশ করে একটি পত্রিকা। এরপর দুদক এ নিয়ে তদন্তে নামে এবং পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়। দুদকের তদন্তে বরং আরও নতুন নতুন সম্পদের খোঁজ বের হয়েছে।
এরই মধ্যে আরেকটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয় সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়ার বিপুল সম্পদের খবর। আছাদুজ্জামান মিয়ার সম্পদের যে হিসাব সংবাদমাধ্যমে বের হয়েছে, তা অবশ্য বেনজীরের তুলনায় কম, কিন্তু সাবেক এই দুই পুলিশ কর্মকর্তার সম্পদের পরিমাণ সাধারণ বিবেচনায় অস্বাভাবিক। এ সম্পদ তাঁরা কীভাবে অর্জন করেছেন, এগুলো বৈধ না অবৈধ, তা যথাযথ তদন্ত হলেই জানা যাবে।