পার্বতীপুরে ঋণের ‘ভয়ংকর ফাঁদ’

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২৪, ১৭:০৫

২০১৫ সালের কথা। দিনাজপুরের পার্বতীপুরের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন ব্যক্তিগত ঋণের জন্য উপজেলার হুগলীপাড়া শাখা সোনালী ব্যাংকে যান। ব্যাংক ব্যবস্থাপকের পরামর্শে নাজমা খাতুন নামের স্থানীয় এক নারীর সঙ্গে যোগাযোগ করে ঋণের ভয়ংকর ফাঁদে পড়েন বলে দাবি গিয়াসের।


ঘটনার বিষয়ে গিয়াসের ভাষ্য, ব্যাংক ব্যবস্থাপক নাজির হোসেন তাঁকে সেখানে (ব্যাংক) থাকা নাজমার সঙ্গে কথা বলতে বলেন। নাজমা ঋণের আবেদন পূরণ করতে বলেন। ১ লাখ টাকা ঋণের কথা বলে ৩টি ফাঁকা চেক ও ৩০০ টাকার নন–জুডিশিয়াল ফাঁকা স্ট্যাম্পে তাঁর স্বাক্ষর নেন নাজমা। তিনি পরে গিয়াসকে ৫০ হাজার টাকা দেন। এই টাকা মাসিক ২০ শতাংশ সুদে (দাদন) দেওয়া হয়েছে বলে জানান। ঋণের পাঁচ গুণ টাকা দিয়েও রেহাই পাননি গিয়াস। চক্রটি ভয় দেখিয়ে ২০১৮ সালে তাঁর ৩ শতক জমি লিখে নেয়। তাঁর বিরুদ্ধে দিনাজপুর, নীলফামারী ও রাজশাহীর আদালতে ২৫ লাখ টাকার চেক প্রত্যাখ্যানের মামলা দেওয়া হয়। একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। পরে জামিন পান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us