শিক্ষাজীবনেই কর্মজীবন কেমন হবে, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়ারা। একই সঙ্গে সামাজিক, অর্থনৈতিক, মানসিকসহ বিভিন্ন জটিলতায় পড়েন তারা। মানসিক এ অস্থিরতা ও প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে না পেরে বিষণ্ন হয়ে পড়েন অনেকে।
মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে এমন পরিস্থিতিতে প্রয়োজন পড়ে সঠিক দিক-নির্দেশনার, যা সবচেয়ে ভালো দিতে পারেন একজন শিক্ষক। অথচ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মন খুলে কথা বলার মতো শিক্ষক পান না শিক্ষার্থীরা। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ সংকট তুলনামূলক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে বেশি।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আঁচল ফাউন্ডেশনের সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী- সরকারি ও বেসরকারি সব ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ে গড়ে ৫৯ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মন খুলে কথা বলার মতো শিক্ষক পান না। পাবলিক তথা সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ হার ৬২ দশমিক ৯ শতাংশ। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪১ দশমিক ২ শতাংশ।