জীবনমরণের সীমানা ছাড়ায়ে/ বন্ধু হে আমার, রয়েছ দাঁড়ায়ে..! বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই গান মৃত্যুর পর প্রিয়জনকে ঘিরে তৈরি করে ভয়ানক শূন্যতার এক অনুভূতি। অভিনেত্রী সীমানা আজ জীবন–মরণের সীমানা ছাড়িয়ে অজানা ভুবনের বাসিন্দা। দুটি শিশুসন্তানকে পৃথিবীর বুকে রেখে চলে গেছেন সবকিছু ছেড়ে। সন্তানদের জন্যই অভিনয় থেকে দীর্ঘ বিরতি নিয়েছিলেন ‘দারুচিনি দ্বীপ’–এর সীমানা। হয়তো কোন এক দারুচিনি দ্বীপে বসে সন্তানদের ওপর নজর রাখছেন মা।
একসময় টেলিভিশনের ব্যস্ত অভিনেত্রী ছিলেন সীমানা। একটা সময় সীমানাকে আর পর্দায় পাওয়া যায়নি। মাতৃত্বকালীন বিরতি এবং দুই সন্তানকে দেখাশোনায় কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন অভিনেত্রী। শোবিজ অঙ্গন থেকে নেওয়া টানা পাঁচ–ছয় বছরের বিরতি ভেঙে সম্প্রতি আবার কাজে ফেরেন অভিনেত্রী। ফেরার পর সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকারও দেন তিনি। বেসরকারি চ্যানেল দেশ টিভিকে দেওয়া সেই সাক্ষাৎকারে সীমানা তুলে ধরেন ক্যারিয়ারের নানা গল্প। সেই পুরোনো সাক্ষাৎকারে সীমানার কথাগুলো তুলে ধরা হলো।