ঘূর্ণিঝড় রেমাল বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে। রয়ে গেছে বহু ক্ষতচিহ্ন। মানুষ মারা গেছে, মারা গেছে গবাদি পশু, গাছপালা উপড়ে গেছে বহু স্থানে, বাঁধ ভেঙে গেছে, ঘরবাড়িসহ বহু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এখনো ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি। দুর্যোগ কবলিত অঞ্চলের মানুষ এখন এই ঘূর্ণিঝড়–পরবর্তী সময়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। এ ক্ষেত্রে ঠিক কী করা উচিত।
যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগে ও পরে দুর্যোগ সম্পর্কিত তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একইসঙ্গে দুর্যোগ থেকে উত্তরণে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া নানা পদক্ষেপ সম্পর্কেও জানা চাই। বড় কোনো ঝড়ের পর অনুসরণীয় বিষয় সম্পর্কে জানাচ্ছে ইউনিসেফ।
ইউনিসেফ বলছে, ঘূর্ণিঝড়ের সময় অনেকেই আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেন। অনেকে নিজ বাড়িতেই অবস্থান করেন। ঝড় শেষ হওয়ার সাথে সঙ্গেই বের না হয়ে প্রশাসনিক ঘোষণার জন্য অপেক্ষা করা উচিত। এ ক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের তরফ থেকে আশ্বস্ত হলেই কেবল ঘর থেকে বের হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে ইউনিসেফ।