দিনের পর দিন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন। এখান থেকেই বাড়ছে পাইলসের সম্ভাবনা। মূলত, ভুল খাদ্যাভ্যাস ও অলস জীবনযাপনের জেরে বাড়ে পাইলসের ঝুঁকি। হেমারয়েডস বা পাইলসে আক্রান্ত হলে মলদ্বারে প্রদাহ তৈরি হয়। এই প্রদাহ মলদ্বারের ভেতর ও বাইরেও হয়। পায়খানা করতে মারাত্মক কষ্ট হয়। ব্যথা-যন্ত্রণার সঙ্গে রক্তপাত হয়।
দিনের পর দিন এই সমস্যায় ভুগলে এটি মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছে যায়। সাধারণ চিকিৎসার পাশাপাশি লাইফস্টাইল নিয়ে সচেতন থাকলে পাইলসের হাত থেকে সুরক্ষিত থাকা যায়। পাশাপাশি কয়েকটি ঘরোয়া টোটকার সাহায্য নিতে পারেন।
ইসবগুল : শরীরে ফাইবারের ঘাটতি থাকলে মলত্যাগে কষ্ট হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা বাড়ে। তাই ডিনার সেরে ইসবগুল ভুসি খান। ইসবগুলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা মলত্যাগকে সাহায্য করে। এক গ্লাস জলে এক থেকে দেড় চামচ ইসবগুল ভুসি মিশিয়ে খান।