যতজনের সঙ্গে কথা হলো, মোটামুটি সবাই একমত। একজন তো বলেই বসলেন, ‘চোখের ওপর এক জোড়া সমান ও পুরু ভুরু আর দুই চোখে দীর্ঘ ঘন পাপড়ি থাকলে আর কী চাই?’ আসলে কমবেশি সবাই চান চোখজোড়া হয়ে উঠুক সুন্দর। বাইরে যাওয়ার আগে ভুরু আঁকাটা তাই অনেকেরই নিয়মিত কাজ। কিন্তু হালকাভাবে ভুরুজোড়া সাজিয়ে তুলতেও কত কী-ই না লাগে! চাই ভুরু পেনসিল, জেল বা টিন্ট, ব্রাশ ইত্যাদি। অনেকে আজকাল আবার ব্যবহার করছেন ভুরু সোপ।
চোখের পাপড়ি অবশ্য সব সময় সাজিয়ে তোলা হয় না। আলাদা করে নকল পাপড়ি পরা অনেকের কাছে খুব শখের হলেও বিশেষ কোনো অনুষ্ঠান ছাড়া পরা হয় না। প্রতিদিনের এত সব ঝক্কির বদলে একেবারে ‘স্থায়ীভাবেই’ যদি ভুরুটাকে করে তোলা যায় পুরু আর পাপড়িগুলোকে দিঘল? অন্তত কয়েক মাসের জন্য এমন করা গেলে তো সত্যিই বাঁচোয়া। ভুরু ও পাপড়ির এমনই দুটি ‘স্থায়ী’ সাজের পদ্ধতি হলো ভুরু মাইক্রোব্লেডিং ও পাপড়ি এক্সটেনশন।