মূত্রনালি ক্যানসারে প্রাথমিকভাবে অস্ত্রোপচারই নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা। তবে দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত রোগীর কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপি দেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে। মূত্রনালিতে ক্যানসার শুরুতেই শনাক্ত করা গেলে নিরাময়ও সম্ভব। ষাটোর্ধ্ব যে কারও এ ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি। বিশেষ করে ষাটোর্ধ্ব বয়সী নারীর ঝুঁকি তুলনামূলক বেশি।
উপসর্গ : মূত্রনালি ক্যানসারে আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রাথমিক অবস্থায় তেমন কোনো উপসর্গ বোঝা যায় না। পরবর্তী সময় কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। এর মধ্যে রয়েছে প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়া, প্রস্রাবের ধারা চিকন হয়ে যাওয়া ও পরিমাণ কমে যাওয়া, ঘনঘন প্রস্রাবের চাপ অনুভব করা, অজান্তে প্রস্রাব ঝরা, প্রস্রাব করতে কষ্ট হওয়া, ঘনঘন প্রদাহ, মূত্রনালি থেকে রক্ত ও রস ঝরা এবং মূত্রনালি ফুলে যাওয়া।