গিয়াসউদ্দিন সেলিম: দর্শক যাঁরাই সিনেমাটি দেখছেন, তাঁরাই কথা বলছেন। ঈদের পর আমি ঢাকার সব সিনেমা হলে গিয়েছি। সরাসরি দর্শকদের সঙ্গে কথা বলেছি। দর্শক সিনেমাটি দেখে আপ্লুত। দর্শক ৪০০ বছর আগে ফিরে যাচ্ছেন। সিনেমাটি নিয়ে সব প্রজন্মের দর্শকদের মনে অনেক প্রশ্ন। তাঁরা রোমাঞ্চিত। এটাই চেয়েছিলাম।
গিয়াস উদ্দিন সেলিম: আমি সীমান্ত, এসকে টাওয়ার, সিনেপ্লেক্সসহ সব জায়গায়ই গিয়েছি। হল থেকে বের হয়ে দর্শকেরা ঘিরে ধরেছেন। তাঁরা বলছেন, সিনেমাটি সুন্দর। সিনেমাটিতে আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, মৈমনসিংহ গীতিকার দারুণ একটি উপস্থাপনা তাঁরা পর্দায় দেখেছেন। সিনেমার লোকেশন, সেই সময়, অভিনয় নিয়েই তাঁরা বেশি প্রশ্ন করেছেন। তাঁদের অনেক সূক্ষ্ম বিষয় নিয়ে প্রশ্ন, যেমন সেই সময়ের ভাষা, বাচনভঙ্গি, ইমোশন, সিনেমাটির জন্য আমি রাজার যে বাড়ি তৈরি করেছিলাম, সেগুলোও তাঁদের চোখে পড়েছে। এত ডিটেইলে তাঁরা কথা বলেছেন, যেগুলো আমাকে মুগ্ধ করেছে।