প্রিয়জন জিম্মি সমুদ্রে, তাদের ঈদ আনন্দে শঙ্কা

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:১৯

নাবিক তারেকুল ইসলামের ঈদ সমুদ্রে কাটলেও ভিডিও কলে জাহাজে ঈদ কেমন সে গল্প শোনাত মাকে। সন্তান কাছে না থাকলেও ওইটুকু সান্ত্বনা নিয়েই গোটা উৎসব কেটে যেত মায়ের।


আর ২৭ বছরের টগবগে তরুণ নাবিক মো. আনোয়ারুল হক রাজুর নতুন জীবন শুরু করার কথা; তাই তার বাড়িতে নতুন ঘর তৈরির কাজ চলছে। গত বছর ভাইয়ের সঙ্গে উৎসবের দিনের কথা মনে পড়ে নাবিক আতিক উল্লাহ খানের ভাইয়ের।  


সোমালি জলদস্যুদের হাতে জিম্মি বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর এসব নাবিকদের পরিবার আর স্বজনদের কাছে ঈদের কোনো আনন্দ নেই। ঈদের সকালে সবাই যখন উৎসবের আনন্দে মাতোয়ারা; তখন জিম্মিদের পরিবারের প্রতিটা মুহূর্ত কাটছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আর শঙ্কায়। টুকরো টুকরো গল্পে পুরানো স্মৃতিরা তাজা হয় তাদের চোখের জলে।


সকালটা ঈদের হলেও কোনো হৈ-হুল্লোর নেই ফরিদপুরের রায়পুর ইউনিয়নের ছকড়িকান্দি গ্রামে নাবিক এন মোহাম্মদ তারেকুলের বাড়িতে; তিনি এমভি আবদুল্লাহ জাহাজের থার্ড অফিসার। অপহৃত হওয়ার পর থেকেই ছেলের মুক্তির সংবাদ আর তাকে ফিরে পাওযার আশায় কাটছে তারেকুলের মা, বাবা, স্ত্রী আর সন্তানের।


আড়াই বছরের নাতনিকে নিয়ে ঈদগাহ থেকে ফেরার পথে কথা হয় তারেকুলের বাবা মো. দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে। ছেলে কাছে নেই, নাতনিকে বুকে আগলে ধরে বলেন, “গেছিলাম নামাজ পড়তে। ছেলের মুক্তির জন্য প্রার্থনা করেছি। ঘরেও সাদামাটা আয়োজন। আসলে মনমানসিকতা ভালো না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us