সবুজ অ্যামোনিয়া নিয়ে কাড়াকাড়ি, কেন?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১০

আঠারো শতকে ইউরোপের একদল গবেষক পেরুর ইনকা সভ্যতার সাফল্যের রহস্য জানার জন্য একটি গবেষণা করেন। গবেষণায় দেখা যায়, ইনকা জনগোষ্ঠী পাখির বিষ্ঠা সার হিসেবে ব্যবহার করতেন নিজেদের জমিতে। সে সময় অ্যামোনিয়াসমৃদ্ধ বিষ্ঠা নানা কাজে কৃষিজমিতে ব্যবহার করা হতো। বিশ শতকের শুরুর দিকে সারের চাহিদা বেড়ে যায়। অন্য উপায় খুঁজতে জার্মান রসায়নবিদ ফ্রিৎস হেবার আরেক বিজ্ঞানী কার্ল বসের সঙ্গে যৌথভাবে অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণের জন্য হ্যাবার-বস প্রক্রিয়া তৈরি করেন।


১০০ বছরের বেশি সময় ধরে এই পুরোনো প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করে অ্যামোনিয়া সার তৈরি করা হচ্ছে। বিশ্বের জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান খাদ্যের চাহিদা মেটানো জন্য অ্যামোনিয়া সার গুরুত্বপূর্ণ। অ্যামোনিয়া তৈরির প্রক্রিয়ায় জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়া পরিবেশদূষণের জন্য বেশ আলোচিত। অ্যামোনিয়া উৎপাদনের জন্য বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রায় দুই শতাংশ কার্বন ডাই-অক্সাইড তৈরি হয়। এসব কারণে সবুজ জ্বালানি সারের পেছনে ছুটছে বিশ্ব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us