যার নাম জার্নালিং

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৬

“আই হোপ আই উইল বি এবল টু কনফাইড এভরিথিং টু ইউ, অ্যাজ় আই হ্যাভ নেভার বিন এবল টু কনফাইড ইন এনিওয়ান, অ্যান্ড আই হোপ ইউ উইল বি আ গ্রেট সোর্স অব কমফর্ট অ্যান্ড সাপোর্ট,”


এক কিশোরীর লেখা ডায়েরির শুরুতেই এমন আত্মসমর্পণ স্পষ্ট করে যে, নিজেকে প্রকাশ কতটা সহজ হয় লেখায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দমবন্ধ দিনগুলো জমানো আছে অ্যান ফ্রাঙ্কের এই বিখ্যাত ডায়েরিতে। আবার নানা ডায়াগ্রাম, মানবদেহের অ্যানাটমির স্কেচ ফুটে উঠেছে লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির নোটবুক জার্নালে। অন্য দিকে প্লেগ মহামারি, দ্বিতীয় ডাচ যুদ্ধের মতো ঘটনাক্রম উঠে এসেছে ব্রিটিশ নৌকর্তা স্যামুয়েল পেপিসের দিনলিপিতে। সেখানে তিনি ব্যবহার করেছেন শর্টহ্যান্ড। অন্য দিকে সেল্ফ-পোর্ট্রেট ও নিজের মনন স্পষ্ট ফ্রিদা কাহলোর জার্নালে। এক-একটা খাতার মধ্যে নিজেদের চিন্তাভাবনা গুছিয়ে রেখেছেন তাঁরা।


এই যে জীবনের ছোট ছোট মুহূর্তের ছবি আমরা বোঝাই করে রাখছি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামে। লাইক, কমেন্টের বন্যায় সেখানে সব সুখী মুহূর্তের ছবি। কিন্তু নিজের মনের গহিন কোণ, গ্লানি, জরুরি তথ্য, অভিজ্ঞতা, সুখস্পর্শ, দুঃখযাপন... সে সব? সেই সবই কি হারিয়ে যাবে? সে সব জমিয়ে রাখা যেতে পারে জার্নালে। সম্প্রতি উনিশ-কুড়িদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়েছে জার্নালিং। প্রত্যেক দিন বা সপ্তাহের কয়েক দিন নিয়মিত জার্নালিং করছে তারা। তবে প্রত্যেকের জার্নাল তার নিজস্ব, তার মনের প্রতিচ্ছবি বলা যায়। তাই কারও জার্নালে যেমন লজ্জা-কষ্ট-ভয় এসে জমা হচ্ছে, কারও জার্নালে ভ্রমণ সংক্রান্ত গল্পকাহিনি উঠে আসছে, কারও জার্নালে আবার দুনিয়ার স্ট্যাম্প, স্টিকার এসে জড়ো হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us