দেশে দীর্ঘদিন ধরেই চলছে ডলার সংকট। এ কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান এলসি খুলতে পারেনি। লাগামহীন বাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে যায় ডলারের দর। এর মধ্যেই কারসাজিতে জড়িয়ে পড়ে অনেক ব্যাংক-মানি চেঞ্জার। ফলে আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে বাজার। কারসাজিতে জড়িত ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারকে জরিমানাও করা হয়। এরপরও বাজার নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বরং খোলা বাজারে ডলারের দাম ওঠে ১২৭ টাকায়।
এরপর নড়েচড়ে বসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নানামুখী উদ্যোগ নেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। বাজার স্বাভাবিক রাখতে রিজার্ভ থেকে ডলার ছাড়ে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে রিজার্ভেও পড়ে টান। তবে সংকট নিরসনে ডলার নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ব্যাংকগুলো। সবমিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি নানান উদ্যোগে দেশে মার্কিন ডলারের সংকট কিছুটা কমে এসেছে।