সাধারণ শিক্ষার সঙ্গে ব্যবধান হ্রাসে শিক্ষার্থী বেড়েছে আলিয়ায়, দারিদ্র্যে বেড়েছে কওমিতে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৪, ১০:০৬

পটুয়াখালীর কলাপাড়ার বাসিন্দা মো. আবুল কালাম। নিজে সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত হলেও দুই সন্তানকে পড়াচ্ছেন আলিয়া মাদ্রাসায়। এ বিষয়ে তার ভাষ্য হলো ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষার নিশ্চয়তা থাকায় সন্তানকে মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়েছেন তিনি। আবুল কালাম বলেন, ‘‌আমাদের সময় মাদ্রাসায় শুধু ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া হতো। কিন্তু এখন আলিয়া মাদ্রাসা ও স্কুলে একই বই পড়ানো হয়। বরং মাদ্রাসায় বাড়তি হিসেবে ধর্মীয় বিষয়গুলো পড়ানো হয়। সন্তানকে মাদ্রাসায় ভর্তি করালে আধুনিক ও ধর্মীয়—দুটো শিক্ষাই পাওয়া যাচ্ছে। আর এখন দেশে অনেক ভালোমানের মাদ্রাসা রয়েছে। মাদ্রাসা থেকে পড়েও ছেলে-মেয়েরা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে। এ কারণে সব দিক বিবেচনা করে দুই সন্তানকে মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়েছি।’


শুধু আবুল কালামই নন, বিগত কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অভিভাবক সন্তানদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে মাদ্রাসা বেছে নিয়েছেন। দেশে বর্তমানে মূলধারার মাদ্রাসা রয়েছে দুই ধরনের—আলিয়া ও কওমি। এর মধ্যে আলিয়া মাদ্রাসাগুলোর তথ্য সংরক্ষণ করে বাংলাদেশ শিক্ষাতত্ত্ব ‍ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস)। সংস্থাটির সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন শিক্ষা পরিসংখ্যান-২০২২ অনুযায়ী বর্তমানে আলিয়া মাদ্রাসাগুলোয় ইবতেদায়ি (প্রাথমিক সমমান) থেকে কামিল (স্নাতকোত্তর সমমান) পর্যন্ত ৪০ লাখ ২০ হাজার ৬৯০ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে, যা ২০ বছরে সর্বোচ্চ। ২০১৯ সালে এসব মাদ্রাসায় মোট শিক্ষার্থী ছিল ৩৮ লাখ ৬ হাজার ৩৩৬ জন। সে অনুযায়ী গত চার বছরে আলিয়া মাদ্রাসাগুলোয় শিক্ষার্থী বেড়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ৩৫৪ জন বা ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us