একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে মানসিক আর শারীরিকভাবে আহত পরিবারগুলো নিজ তাগিদে সমাজে লড়াই করে বেঁচে আছেন। তাদের কেউ কখনো কোনো ধরনের পোস্ট ট্রমা কাউন্সিলিং করেননি। কখনো কেউ তাদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজও করেনি।
সবার সামনে তাদের যতটা স্বাভাবিক দেখা যায়, তা নিজের সাথে নিজের যুদ্ধ করে পথ চলতে চলতে সবার মতো হওয়ার চেষ্টা মাত্র। ট্রমা ধামাচাপা দিয়ে জীবনের প্রয়োজনে বাঁচার যুদ্ধে নেমে যেতে হয়েছিল এই মানুষগুলোর।