কোরআন কারিম তিলাওয়াত যে কারণে সর্বোত্তম ইবাদত

প্রথম আলো শাঈখ মুহাম্মাদ উছমান গনী প্রকাশিত: ১৮ মার্চ ২০২৪, ২০:৪২

রমজান আল–কোরআন নাজিলের মাস। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, যে মাসে নাজিল করা হয়েছে আল–কোরআন, মানুষের জন্য হিদায়াতরূপে এবং পথনির্দেশনার প্রমাণ ও সত্য-মিথ্যা পার্থক্য নিরূপণকারী হিসেবে।’ (সুরা-২ বাকারা, আয়াত: ২৮৫)


তিনটি জিনিস শুধু দেখলেই সওয়াব হয়, তা হলো—কোরআন শরিফ, কাবা শরিফ এবং পিতা–মাতার চেহারা মোবারক। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেন, ‘কোরআন মজিদ তিলাওয়াত সর্বোত্তম ইবাদত।’ (বায়হাকি)


কোরআন কারিম সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ আসমানি কিতাব, যা সর্বশ্রেষ্ঠ ফেরেশতা হজরত জিবরাইল (আ.)–এর মাধ্যমে সর্বশেষ নবী ও রাসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.)–এর ওপর নাজিল করা হয়েছে। কিয়ামত পর্যন্ত আর নতুন কোনো আসমানি কিতাব নাজিল হবে না এবং নতুন কোনো নবী বা রাসুল আসবেন না।


কিয়ামত পর্যন্ত সব মানুষের জন্য দুনিয়ার শান্তি ও পরকালীন মুক্তির একমাত্র পথনির্দেশ কোরআন মজিদ। কোরআন পাঠ ব্যতিরেকে প্রধান ইবাদত নামাজও আদায় হয় না।


এ জন্যই সহিহ্ভাবে কোরআন তিলাওয়াত শিখতে হবে। কমপক্ষে নামাজ পড়তে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু শেখা ফরজে আইন।


কোরআন নাজিলের কারণেই শবে কদরের ফজিলত। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় আমি কদরের রাতে কোরআন নাজিল করেছি।’ (সুরা-৯৭, আয়াত: ১)


মক্কা–মদিনার ফজিলতও কোরআন নাজিলের কারণেই। কোরআনের সংস্পর্শেই স্বল্প মূল্যের গিলাফ ও সাধারণ রেহালের সম্মান। যে মানুষ কোরআনের যত ধারক–বাহক হবেন, তাঁর সম্মানও ততোধিক হবে।


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কোরআনওয়ালাই আল্লাহওয়ালা এবং আল্লাহ খাস পরিবারভুক্ত।’ (মুসনাদে আহমাদ: ১২২৯২) ‘যে অন্তরে কোরআন নেই, তা যেন পরিত্যক্ত বিরান বাড়ি।’ (তিরমিজি: ২৯১৩) ‘হাশরে বিচারের দিনে কোরআন তোমার পক্ষে বা বিপক্ষে সাক্ষী হবে।’ (মুসলিম: ২২৩)


কোরআন কারিম তিলাওয়াত, চর্চা ও অনুশীলন যাঁরা করবেন না, তাঁদের বিরুদ্ধে কিয়ামতে আল্লাহর আদালতে প্রিয় রাসুল (সা.) অভিযোগ করবেন, ‘রাসুল (সা.) বলবেন, “হে আমার রব! এই লোকেরা কোরআন পরিত্যাগ করেছিল।”’(সুরা-২৫ ফুরকান, আয়াত: ৩০)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us