সরকারের পক্ষ থেকে নানা আন্তর্জাতিক সংস্থা ও দেশের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা হচ্ছে। জানা গেছে, নাবিকদের বিপদমুক্ত করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কুয়ালালামপুরে পাইরেসি রিপোর্টিং সেন্টার, নয়াদিল্লিতে ইন্ডিয়ান ফিউশন সেন্টার, যুক্তরাজ্য মেরিটাইম ট্রেড অপারেশন (ইউকেএমটিও) এবং এশিয়ায় দস্যুতা ও সশস্ত্র ডাকাতি প্রতিরোধে আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তির আওতায় সিঙ্গাপুরে অবস্থিত দপ্তরকে খবর দেওয়া হয়েছে।
জলদস্যুদের কবলে পড়া চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের জাহাজটি পরিচালনা করছে গ্রুপটির সহযোগী সংস্থা এস আর শিপিং লিমিটেড। কবির গ্রুপসহ সরকারি বিভাগ ও সংস্থাগুলোর উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে একেবারে শেষ সময় পর্যন্ত যেন এই নাবিকদের জীবিত উদ্ধার করা যায়। এর আগে ২০১০ সালে নাবিকসহ একটি বাংলাদেশি জাহাজ উদ্ধারে তিন মাসের বেশি সময় লেগেছিল।