মো. ইমরান আলী নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁর বাসিন্দা। ২০১৯ সালে ভোটার হওয়ার জন্য তথ্য দেন তিনি। পরে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনতে গিয়ে দেখেন, ছবি ও ছবির নিচের স্বাক্ষর তাঁরই; কিন্তু নাম-পরিচয় সবই মোসা. মিম আক্তার নামের এক নারীর। যদিও তাঁকে লৈঙ্গিক পরিচয়ে পুরুষ উল্লেখ করা হয়েছে। এই ভুল সংশোধনে ২০২২ সালের ৩১ মে আবেদন করেন ইমরান। আজও সেই আবেদন ঝুলে আছে নির্বাচন কমিশনে (ইসি)। নোয়াখালীর সুবর্ণচরের মিষ্টু চন্দ্র দাস ইসির ভুলে হয়ে গেছেন মিঠু চন্দ্র দাস। আর এই ভুলে আটকে গেছে তাঁর বেতন।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও ইসি সূত্রে জানা গেছে, শুধু ইমরান কিংবা মিষ্টুই নয়, ইসির ভুলে এমন অনেকেই ভোগান্তিতে পড়েছেন। তাঁরাসহ সাড়ে তিন লাখের মতো নাগরিকের এনআইডি সংশোধনের আবেদন ইসিতে জমা পড়ে আছে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর।