যাত্রীসেবায় সফল যাঁরা

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ০৬ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪১

পৃথিবীর দৈর্ঘ্য ক্রমেই ছোট করে দিচ্ছে হাজার হাজার ফ্লাইট। প্রতিদিন সেসব ফ্লাইটে ভ্রমণ করছেন ৬০ লাখের বেশি যাত্রী। এই যাত্রীদের নিরাপত্তা ও পরিষেবার জন্য নিয়োজিত থাকেন অসংখ্য ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট, যাঁদের সিংহভাগই নারী। 


বাংলাদেশের আকাশে নবীনতম এয়ারলাইনস এয়ার এ্যাস্ট্রাতেও এর ব্যতিক্রম নেই। ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। এ পর্যন্ত ৭ হাজারের বেশি ফ্লাইটে লক্ষাধিক যাত্রী পরিবহন করেছে এয়ারলাইনসটি। এসব যাত্রীর নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিতে নিরলসভাবে কাজ করছেন যেসব ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট, তাঁদের মধ্যে চারজনের অভিজ্ঞতা। 


রুমানা আক্তার 
এয়ার এ্যাস্ট্রার শুরুর থেকেই সহকারী ব্যবস্থাপকের (প্রশিক্ষণ) দায়িত্বে আছেন রুমানা। ১৪ বছরের বেশি সময়ের অভিজ্ঞতায় দাপ্তরিক দায়িত্বের পাশাপাশি ফ্লাইটের পার্সার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। সম্প্রতি বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অধীনে ইনস্ট্রাকশনাল ট্রেনিং (আইটি) কোর্স সফলভাবে সম্পন্ন করে ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টদের প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনেরও অনুমোদন পেয়েছেন রুমানা। 


আয়নুন নাহার 
এয়ার এ্যাস্ট্রায় পার্সার হিসেবে শুরু থেকে কর্মরত আছেন আয়নুন নাহার। এভিয়েশন সেক্টরে আট বছর কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। অভিজ্ঞতা ও দায়িত্বে নিষ্ঠার বিবেচনায় আয়নুনকেও প্রশিক্ষক হিসেবে মনোনয়ন দেয় এয়ার এ্যাস্ট্রা। তিনিও সফলভাবে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ইনস্ট্রাকশনাল ট্রেনিং কোর্স সম্পন্ন করে প্রশিক্ষক হিসেবে নতুন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টদের দক্ষতা ও দায়িত্বশীলতার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন।


জেসমিন আক্তার মুক্তা ও নিশাত জাহান 
জেসমিন আক্তার মুক্তা ও নিশাত জাহান এয়ার এ্যাস্ট্রার নিয়মিত ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট হিসেবে দায়িত্বরত আছেন এক বছরের বেশি সময় ধরে। তাঁদের পেশাগত দক্ষতা ও নিয়মানুবর্তিতা অন্যান্য ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্টের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্তে পরিণত হয়েছে। অতি সম্প্রতি তাঁরা দুজনই ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট ইন-চার্জ হিসেবে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে পদোন্নতি পেয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us