পবিত্র শবে বরাতের মাহাত্ম্য ও আমল

প্রথম আলো শাঈখ মুহাম্মাদ উছমান গনী প্রকাশিত: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫৫

মহান আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মদী (সা.) তথা আখেরি নবীর উম্মতের জন্য ইবাদতের বিশেষ কিছু সুবিধা দিয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচটি রাত বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ইবাদতের এই বিশেষ পাঁচটি রাত হলো শবে জুমা বা জুমার রাত, শবে ঈদাইন বা দুই ঈদের রাত, শবে বরাত বা মুক্তির রাত তথা ‘নিসফ শাবান’ বা শাবান মাসের মধ্যরাত, শবে কদর বা কদরের রাত অর্থাৎ মর্যাদাপূর্ণ রজনী।


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে ও দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)


ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নামাজ। সুতরাং নফল ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নফল নামাজ। প্রতিটি নফল ইবাদতের জন্য তাজা অজু বা নতুন অজু করা মুস্তাহাব।


বিশেষ ইবাদতের জন্য গোসল করাও মুস্তাহাব। ইবাদতের জন্য দিন অপেক্ষা রাত শ্রেয়তর। রাতের নিয়মিত নফল ইবাদতের মধ্যে রয়েছে বাদ মাগরিব ৬ থেকে ২০ রাকাত আউয়াবিন নামাজ।


হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি মাগরিবের নামাজের পর ছয় রাকাত নামাজ আদায় করবে; এসবের মধ্যে কোনো মন্দ কথা না বলে, তার এই নামাজ ১২ বছরের ইবাদতের সমতুল্য গণ্য হবে।


হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, যে ব্যক্তি মাগরিবের পর ২০ রাকাত নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ তাআলা তার জন্য জান্নাতে একটি প্রাসাদ নির্মাণ করবেন। (তিরমিজি, মিশকাত, ফয়জুল কালাম, হাদিস: ৪৪৯-৪৫০)


হজরত আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.) বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–কে দেখেছি, তিনি মাগরিবের পর ছয় রাকাত নামাজ পড়তেন এবং তিনি বলেন, যে ব্যক্তি মাগরিবের পর ছয় রাকাত নামাজ পড়বে, তার সব গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনার সমপরিমাণও হয়। (ফয়জুল কালাম লি সায়্যদিল আনাম, মুফতি আজম ফয়জুল্লাহ রহ., পৃষ্ঠা: ৩২১)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us