চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ৭ মাস (জুলাই-জানুয়ারি) ৯ দিনে রিজার্ভ থেকে ৯ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করা হয়েছে। আন্তঃব্যাংকে এ ডলার বিক্রি করা হয়। একই সময়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশ কিছু ব্যাংকের কাছ থেকে প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলার কিনেছে।
সবশেষ হিসাব (বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল) অনুযায়ী, দেশে গ্রস রিজার্ভ এখন ১৯ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার।
আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব মতে, গ্রস রিজার্ভ এখন ২৫ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলারে এসেছে। এর বাইরে আরও একটি হিসাব রয়েছে সেটি বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের হিসাব। সে হিসাবটি শুধু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফকে দেওয়া হয়। ওই হিসাবে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে অবস্থান করছে। এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব।