অন্যের সুখে, সাফল্যে আমরা ঈর্ষান্বিত হই। হতাশ হই। হীনম্মন্যতায় ভুগি। বাটখারার এক পাল্লায় তাকে রেখে আরেক পাল্লায় নিজেকে দাঁড় করিয়ে নিজেকেই প্রশ্ন করি, আমি নই কেন? অন্যের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করার প্রবণতা আখেরে ক্ষতির। কীভাবে এই প্রবণতা বন্ধ করা যেতে পারে, তারই উপায় খোঁজা হয়েছে এই লেখায়।
সমভাবনার মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব
সেই যে বাংলায় একটা কথা আছে না—ঝাঁকের কই! ব্যাপারটা কিছুটা তাই। এমন মানুষদের সঙ্গে মিশুন, আড্ডা দিন, যাঁরা চিন্তা ও জীবনযাপনে মোটামুটি আপনারই মতো। যাঁরা নিজেকে আপনার চেয়ে ‘বিশেষ কিছু’ মনে করেন না এবং আপনাকেও হীন ভাবেন না। তুলনা করার মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে স্বাস্থ্যকর বন্ধুবলয় খুব জরুরি।
সময় কাটুক অফলাইনে
ইংরেজিতে একটি কথা আছে—টাচ গ্রাস। অর্থাৎ ইন্টারনেট-প্রযুক্তির দুনিয়া থেকে বেরিয়ে বাস্তবের দুনিয়ায় আসুন। মোবাইল, ল্যাপটপ বন্ধ করে বেরিয়ে পড়ুন। প্রকৃতিতে সময় কাটান। বুকভরে শ্বাস নিন মুক্ত হাওয়ায়। এতে আপনার ভেতর প্রাকৃতিক হরমোন ‘এন্ডোরফিন’ নিঃসরণের পরিমাণ বেড়ে যাবে। বাড়বে মানসিক শক্তি ও আত্মবিশ্বাস।