মিয়ানমার সীমান্তে দেশটির সামরিক বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর চলমান যুদ্ধে থমকে রয়েছে নাফ নদীর উভয় পাড়ের বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
কয়েক মাস ধরে এ লড়াইয়ের কারণে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে; তাতে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সরকার।
মিয়ানমারের রাখাইনের মংডু ও আকিয়াবসহ বিভিন্ন নদী বন্দরের সঙ্গে টেকনাফ স্থলবন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম চলে। কিন্তু এখন যুদ্ধ পরিস্থিতিতে টেকনাফ বন্দরের কার্যক্রম প্রায় বন্ধ।
টেকনাফ বন্দরে মিয়ানমার থেকে আসে কাঠ, সুপারি, মাছ, আদা, হলুদ, মরিচ, পেয়াঁজ, শুটকি, ছোলা, ডাল, চাল, আদা, আচার। অপরদিকে টেকনাফ থেকে সেখানে যায় প্লাস্টিক সামগ্রী, তৈরি পোশাক, চিপস, অ্যালুমিনিয়াম সামগ্রী, ওষুধ, প্রসাধনী ও বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী।
টেকনাফ স্থল বন্দর পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক জসিম উদ্দিন চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, মিয়ানমারে সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কারণে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম একপ্রকার স্থবিরই বলা চলে। এখানকার লোকজন আতঙ্কে রয়েছেন।