শীত না কাটতেই লোডশেডিং শুরু

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৩

শীত মৌসুম এখনো কাটেনি। বিদ্যুতের চাহিদা গ্রীষ্মের তুলনায় অনেক কম। দিনে সর্বোচ্চ আট হাজার মেগাওয়াট। রাতে গড়ে সাড়ে ১০ হাজার মেগাওয়াট (পিক আওয়ারে)। এটুকু বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করতে গিয়েও লোডশেডিং করতে হচ্ছে বিতরণ কোম্পানিগুলোকে। বিদ্যুৎ বিভ্রাট হচ্ছে রাজধানীসহ বিভিন্ন মফস্বল এলাকায়। গ্রীষ্ম মৌসুম শুরুর আগেই লোডশেডিংয়ের বিষয়টি চিন্তায় ফেলে দিয়েছে গ্রাহক থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের পর্যবেক্ষকদের। 


দেশে এখন প্রতিদিনই কম-বেশি লোডশেডিং হচ্ছে। বিদ্যুতের ঘণ্টাপ্রতি উৎপাদন ও লোডশেডিংয়ের তালিকা প্রকাশ করে বিদ্যুৎ খাতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি)। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে ২১ জানুয়ারির পর থেকে দুই-একদিন অন্তর লোডশেডিং করতে হয়েছে বিতরণ কোম্পানিগুলোকে। আর চলতি মাসে লোডশেডিং হয়েছে প্রতিদিনই। গত ছয় দিনে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় পিক আওয়ারে সর্বনিম্ন ৫০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৬৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হয়েছে। গতকালও প্রায় প্রতি ঘণ্টায়ই লোডশেডিং হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গতকাল সকাল ৭টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনে সর্বনিম্ন ৫০ মেগাওয়াট থেকে সর্বোচ্চ ৪৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হয়েছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us