You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পুঁজিবাজারে এসে এত কোম্পানি ডোবে কেন

তালিকাভুক্ত হওয়ার আগে বিপুল মুনাফা, ব্যবসা বাড়াতে পুঁজিবাজারে এসে বিপুল পরিমাণে অর্থ উত্তোলন, এরপর তালিকাভুক্তির চেয়ে বেশি দরে শেয়ার বিক্রি; শেষে কোম্পানির ডুবে যাওয়া। ফলাফল-পুঁজিবাজারে টাকা খাটিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত লাখো বিনিয়োগকারী।

বাজার সংশ্লিষ্টদের মতে, কোম্পানি ডুবে গেলেও মালিকদের কিছুই লোকসান হয় না। তারা তাদের বিনিয়োগের কয়েক গুণ অর্থ তুলে নিয়ে যান। অথচ তাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করতে পারে না সরকারের কোনো সংস্থা।

এমনও দেখা গেছে তালিকাভুক্ত হওয়ার পর কোম্পানি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, ঘোষণা না দিয়ে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে মালিকদের শেয়ার। কিন্তু তাদের শাস্তির আওতায় আনা যায়নি।

‘ভালো কোম্পানি’ বিবেচনায় প্রিমিয়ামে শেয়ার ছাড়ার অনুমতি পেয়েছে–তেমন অনেক কোম্পানিও লোকসানে; কিছু কোম্পানি উৎপাদনে নেই, এমনকি আর্থিক প্রতিবেদনও প্রকাশ করছে না।

পুঁজিবাজারে বছরের পর বছর ধরে আস্থাহীনতার কথা বলাবলি হচ্ছে। অথচ কত কোম্পানি এভাবে কত শত কোটি টাকা নিয়ে গেছে, সেই হিসাব কেউ রাখেনি। বেশি দরে শেয়ার কিনে বিনিয়োগকারীর কত হাজার কোটি টাকা আটকে গেছে, তাও জানা যাবে না কখনও।

এর মধ্যেই পুঁজিবাজারে যখনই মন্দাভাবের কথা বলা হয়, তখনই তারল্য সংকটের আলোচনা হয়। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের আটকে যাওয়া অর্থের বিষয়টি কখনও উঠে আসে না।

বর্তমানে তালিকাভুক্ত সাড়ে তিনশর বেশি কোম্পানি ও ৩৭টি মিউচুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে ৭০টির বেশি রুগ্ন কোম্পানি, সব মিলিয়ে শ-খানিক লোকসানি। এসব কোম্পানি নিয়ে যা যা হয়েছে, সেটি পুঁজিবাজারকে কতটা শক্তিশালী করবে তা নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও নেই জবাব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন