নতুন শিক্ষাক্রম ভালো কি মন্দ, এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা কম হয়নি। কিন্তু দরকারি একটা আলাপ আলোচনায় আসেনি। সেটি হলো, নতুন শিক্ষাক্রম অনুসরণ করা হয়েছে কেবল মাধ্যমিক স্তরে।
প্রাথমিকে মূলত পুরোনো শিক্ষাক্রমই একটু অদলবদল করে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে শিখন-শেখানো কার্যক্রম প্রাথমিকে ও মাধ্যমিকে সম্পূর্ণ আলাদা। প্রাথমিকের পাঠ্যপুস্তকও রচিত হয়েছে পুরোনো শিক্ষাক্রম অনুযায়ী।
নতুন শিক্ষাক্রমকে বলা হচ্ছে ‘অভিজ্ঞতামূলক শিখনপদ্ধতি’। এই শিক্ষাক্রম প্রণয়নের সময় স্বাভাবিকভাবেই মনে করা হয়েছিল, তা প্রথম শ্রেণি থেকে কার্যকর হবে। সে অনুযায়ী প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বিস্তৃত শিক্ষাক্রম প্রণীত হয়।