দুই-তিন বছর আগেও বলা হতো, দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির সূচকগুলো বেশ সুসংহত। তখন বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন বা পাঁচ হাজার কোটি ডলার ছুঁই ছুঁই করত। প্রবাসী আয় ও রপ্তানি খাত জমে উঠেছিল। মার্কিন ডলারের বিপরীতে স্থানীয় টাকাকে শক্তিশালী অবস্থায় রাখা হয়েছিল।
আবার রাজস্ব ছিল আদায় গতানুগতিক। সব মিলিয়ে সামষ্টিক অর্থনীতির সূচকগুলো ঠিকঠাকই ছিল। এ রকম অবস্থায় কোভিডের প্রভাব শুরু হলে এবং এরপর রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ দেখা দিলে এক এক করে সূচকগুলোর অবনতি হতে থাকে। এখন প্রায় সব সূচকই ঝুঁকিতে পড়ে গেছে।
নতুন সরকার এসে সামষ্টিক অর্থনীতির যেসব সূচকে নজর দিতে হবে, সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মূল্যস্ফীতি, রপ্তানি ও প্রবাসী আয়, ব্যাংক খাত, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, বিদেশি ঋণ, রাজস্ব আয় ইত্যাদি।