পিসিওডি থাকলে মেদ ঝরানো কঠিন হয়ে পড়ে। নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হয়, রাশ টানতে হয় খাওয়াদাওয়ায়। তবে পিসিওডি হলে রোগীদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সবার আগে জরুরি। ওজন যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে, তা হলে এই রোগ আরও বাড়াবাড়ি আকার ধারণ করতে পারে। তাই ওজন হাতের মুঠোয় রাখতে হবে। বাকিদের ওজন কমাতে যতটা কালঘাম ছোটে, পিসিওডি থাকলে তার চেয়েও কয়েক গুণ বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তবে পুষ্টিবিদেরা বলছেন, হরমোনের সমতা বজায় রাখতে হলে কয়েকটি খাবার যেমন নিয়মিত খেতে হবে, তেমন বেশ কয়েকটি খাবার জীবন থেকে বাদও দিতে হবে।
হরমোনের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী ধরনের খাবার খাবেন?
ফল
পিসিওডি থাকলে ফল খেতে হবে বেশি করে। তবে যে ফলই খান, গোটা খেলে বেশি উপকার মিলবে। ফলের রস কিংবা ফল দিয়ে অন্য কোনও খাবার বানিয়ে খেলে চলবে না। বিশেষ করে বেরিজাতীয় ফল, কমলালেবু, আঙুর ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার
প্রোটিন বেশি খেলে ওজন কমানো অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। পিসিওডির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তাই প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে। মাছ, মাংস, ডিম ছাড়াও অনেক শাকসব্জি, শস্যতেও প্রোটিন আছে ভরপুর পরিমাণে। সেগুলি খেতে পারেন।