টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশ তিন সংস্করণের মধ্যে তুলনামূলক ভালো খেলেছে টি-টোয়েন্টিতে। এ বছর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে জয়ের অভ্যাস দারুণ রপ্ত করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামনে সুযোগ থাকছে পুরোনো রেকর্ড নতুন করে গড়ার।
সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এ বছর বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ইংল্যান্ডকে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে। সাকিবের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ এরপর আয়ারল্যান্ডকে ২-১ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজে হারায়।আফগানিস্তানকেও ২-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে বাংলাদেশ। ঘরের মাঠের সিরিজ শেষে সাইফ হাসানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ এরপর এশিয়ান গেমসে জেতে ব্রোঞ্জ। এরপর নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইতিহাস গড়ে নিউজিল্যান্ডে। নেপিয়ারের ম্যাকলিন পার্কে নিউজিল্যান্ডকে গত বুধবার ৫ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। যা নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের (নিউজিল্যান্ড) মাঠে টি-টোয়েন্টিতে প্রথমবারের মতো জয় বাংলাদেশের। এরই মধ্যে জয়ের সংখ্যাটা ১০-এ নিয়ে গেছে বাংলাদেশ। মাউন্ট মঙ্গানুইতে আগামীকাল জিতলে এ বছর ১১ টি-টোয়েন্টি জয়ের কীর্তি গড়বে বাংলাদেশ। যা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ইতিহাসে ১ বছরে যৌথ সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ড। এর আগে ২০২১ সালে ১১ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ জিতেছিল বাংলাদেশ।