You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফেসবুকে ‘ফিশিং’ থেকে সুরক্ষিত থাকতে যা করবেন

ফেসবুকে ঢুকতে না ঢুকতেই চোখে পড়ল সব ভাই-বোনের মাঝে উদাহরণ তৈরি করা খালাতো ভাইটার প্রোফাইলে অস্বস্তিকর কিছু ছবি। একটু পরেই দেখা গেল প্রিয়জনের প্রোফাইলে অপ্রীতিকর সব পোস্ট। ওরা দুইজনই খুব সম্ভবত ফিশিং এর শিকার।  

সাইবার আক্রমণের সবচাইতে পুরোনো মাধ্যমগুলোর মধ্যে একটি হল ফিশিং। এক্ষেত্রে প্রতারকেরা অন্য কারো বেশ ধরে আপনাকে নিজের গোপন তথ্য প্রদান করতে উৎসাহিত অথবা বাধ্য করে। আমাদের যোগাযোগের ধরনের সাথে তাল মিলিয়ে এসব প্রতারণার ধরনেরও আসছে পরিবর্তন; প্রতারকরা আরও বিশ্বাসযোগ্য উপায়ে প্রতারণা করছে। এতে করে ফিশিং- এর ঝুঁকি ক্রমাগত বেড়েই চলছে। 

সন্দেহজনক লিঙ্ক অথবা কর্মকাণ্ড কীভাবে শনাক্ত করব? 

টেক্সট মেসেজ, ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, পোস্ট, মেসেজ ও জাল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফিশিং করা হয়। পাসওয়ার্ড বা ক্রেডিট কার্ড নম্বর পাওয়ার চেষ্টায় প্রতারকরা সাধারণত স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের কোন প্রতিনিধি হিসেবে নিজেকে দাবি করে অথবা পরিচিত কারও ভান ধরে। এরপর ব্যবহারকারীর তথ্য পাওয়া মাত্রই অসদুপায়ে তারা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করে। 

পদক্ষেপ গ্রহণ জরুরি 

ফিশিং -এর ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় আবেগকে কাজে লাগিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টায় থাকে স্ক্যামাররা।

অ্যাটাচমেন্ট ওপেন করা অথবা কোন পুরস্কার দাবি করা জাতীয় পদক্ষেপ নিতে বলা মেইল অথবা মেসেজগুলো সতর্কভাবে লক্ষ্য করতে হবে। ফিশিং আক্রমণের খুব সাধারণ কৌশলের একটি হল এই জরুরি প্রয়োজন তৈরি করা। তাই, এমন কোনো মেসেজ এলে একটু সময় নিন এবং সাবধানে পরীক্ষা করুন। সম্ভব হলে প্রেরক সম্পর্কে ইন্টারনেট ঘেটে আরও তথ্য জেনে নিন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন