অবরোধ দুর্ভোগে গণমানুষের কথা ভাবুন

জাগো নিউজ ২৪ ইয়াহিয়া নয়ন প্রকাশিত: ০৭ নভেম্বর ২০২৩, ১৫:৩১

একদিকে নিত্যপণ্যের আকাশছোঁয়া দাম, তার ওপর মাসখানেক ধরে মধ্যবিত্ত নিম্নবিত্তের আয় কমে গেছে। জীবনের নিরাপত্তাও কমে গেছে। মানুষ কষ্টে আছে; আতঙ্কে আছে। দিশেহারা হয়ে পড়েছে। গণমানুষের দুর্ভোগের সীমা যেন ছাড়িয়ে গেছে। কোথায় যাবে মানুষ কোথায় মিলবে প্রতিকার। সরকার তার গদিটা ধরে রাখতে তৎপর, বিরোধীদলের সবাই মিলে সরকারকে গদি থেকে নামিয়ে সেই গদিতে নিজেরা বসতে যা যা করা দরকার তাই করে চলেছে। মাঝখানে চিড়েচ্যাপটা হচ্ছে সাধারণ মানুষ। এ অবস্থা আরও কতদিন চলবে তা ভেবে মানুষ অস্থির হয়ে পড়ছে।


আন্দোলন অবরোধের নামে একশ্রেণির মানুষ যানবাহনে আগুন দিচ্ছে। গত কয়েকদিনে সবজির ট্রাক, চিনিবোঝাই ট্রাক, গমবোঝাই ট্রাকে আগুন দিয়েছে তারা। পণ্য নিয়ে স্বাভাবিক ভাবে চলতে পারছে না ব্যবসায়ীরা, সরবরাহে টান পড়ছে ফলে দাম বাড়ছে। বিরোধীদের ডাকা হরতাল-অবরোধের প্রভাব পড়েছে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে। বিপণি-বিতানগুলোতে কমেছে কেনাকাটা। শপিংমল বা দোকানপাট খুললেও নেই বিক্রিবাট্টা। বিঘ্নিত হচ্ছে স্বাভাবিক পণ্য পরিবহন। অনেকটাই থমকে গেছে ব্যবসা-বাণিজ্য। মানুষের আয় কমে গেছে, সেই সাথে কমে গেছে জীবনের নিরাপত্তা।


রোববার দুপুরে রাজধানীর ফার্মগেটের সেজান পয়েন্টে কথা হয় কাপড়ের দোকানি হাশেম মিয়ার সঙ্গে। জানান, দিনে গড়ে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার বিক্রি আছে তার দোকানে। কিন্তু আগেরবার অবরোধের তিনদিনে গড়ে প্রতিদিন পাঁচ হাজার টাকার বেচাকেনাও হয়নি। হাশেম মিয়া বলেন, ‘কাস্টমার একেবারেই নাই। অন্য সময় দুপুরের আগেই বেচাকেনা শুরু হয়। আজ দোকান খুলেছি সেই সকালে, এখন পর্যন্ত বিক্রিই শুরু করতে পারি নাই।’


ফার্মগেটের ফুটপাতের দোকানি হাসিব বলেন, ‘রাস্তাঘাটে মানুষই নাই। ফুটপাতেও বেচাকেনা কম। অন্যান্য দিনের তুলনায় বিক্রি কমেছে শতকরা ৮০ শতাংশ। মানুষ না থাকলে ক্রেতা পাব কই? যারা বের হচ্ছেন জরুরি কাজে, তারা তো এখন কেনাকাটা করছেন না। তাই আমাদের বিক্রিও নাই।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us