চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক অর্জন সত্ত্বেও ক্যানসার এখনও একটি মারণ ব্যাধি। সময়মতো এটি ধরা পড়লে রোগীর চিকিৎসা সহজ হয় এবং জীবন বাঁচানোর সম্ভাবনাও অনেক বেশি থাকে। ক্যানসারের পেছনে ধূমপান, যেকোনো ধরনের রাসায়নিকের সংস্পর্শে আসাসহ অনেক কারণ হতে পারে, এছাড়াও ক্যানসারের অন্যতম প্রধান কারণ হলো বংশগতি।
যদি পরিবারে ক্যানসারের ইতিহাস থাকে (বাবা মা বা দাদু ঠাকুমা), তবে এটি আরও প্রজন্ম ধরে চলতে পারে। অর্থাৎ, যদি পরিবারের কারও আগে ক্যানসার হয়ে থাকে, তবে পরবর্তী লোকদের মধ্যে এই ঝুঁকি বাড়ে (বিশেষত প্রথম প্রজন্মে অর্থাৎ পিতামাতা থেকে সন্তান পর্যন্ত)। তাই কিছু বিষয় মাথায় রাখা খুবই জরুরি যাতে সময়মতো এই মারণ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
জেনেটিক পরীক্ষা করান
জেনেটিক টেস্টিং হলো একটি কৌশল যেখানে জিন পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায় জিনের কোনো পরিবর্তন আছে কি না যা ভবিষ্যতে কোনো রোগের কারণ হতে পারে। পরিবারে কারও ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এই পরীক্ষা করা যেতে পারে।