ফিলিস্তিন নিরাপদ না হলে ইসরায়েলও অনিরাপদ

জাগো নিউজ ২৪ ড. মো. ফখরুল ইসলাম প্রকাশিত: ০৫ নভেম্বর ২০২৩, ১৭:২৫

এখনকার যুগে যুদ্ধের কৌশল ও গতি-প্রকৃতি বদলে গেছে। যোদ্ধা ও যুদ্ধাস্ত্র বিষয়টি সম্পর্কেও নবতর ধারণার সংযোজন ঘটেছে। রক্তমাংসের যোদ্ধা বা সৈনিকের পরিবর্তে রোবটচালিত স্বয়ংক্রিয় যোদ্ধার প্রচলন অনেক আগেই শুরু হয়েছে। সফট্ওয়্যার নিয়ন্ত্রিত আধুনিক যন্ত্রসৈনিক মোতায়েন করে অনেকে স্বস্তির নিশ্বাস ছেড়ে অহমিকা নিয়ে দিনক্ষেপণ করে চলেছেন। তবে এসব কিছুতে নিরাপত্তা ও শান্তি মনে করে ক্ষান্ত দিয়ে অবকাশ দেওয়ার ফুরসত কোথাও নেই। কারণ প্রযুক্তি নিয়ত পরিবর্তনশীল। প্রযুক্তির পরিবর্তনের এ প্রবণতা এত বেশি দ্রুততার সাথে সংঘটিত হচ্ছে তা অনেক আধুনিক যুদ্ধবেত্তাদের কাছেও বোধগম্য নয়। তার প্রমাণ দেখা গেছে ইসরায়েলের আয়রন ডোমের অসাড়তার বেলায়।


হামাসের স্বল্পপাল্লার রকেটে প্রতি সেকেন্ডে ক্ষেপণগতি ও ক্ষেপণসংখ্যা কিছুটা বাড়ানোর ফলেই কুপোকাত হয়ে গেছে আয়রন ডোম। এতদিনের নির্ভরশীল মনে করা আয়রন ডোম চতুর্মুখী রকেট আক্রমণ প্রতিহত করতে গিয়ে বাঁক ঘুরতে না ঘুরতেই সেই ফাঁকে শত শত রকেট সামনে এগিয়ে গেছে। সজোরে আঘাত হেনেছে লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে।


ইরাক যুদ্ধের সময় আমেরিকার অ্যাপাচি হেলিকপ্টার ও স্কাড খুব ভয়ংকর অস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল। কারণ সেটা প্রতিহত করার মতো ইরাকের কোনো নিরাপত্তা বলয় ছিল না। এখন ঘাড়ের মধ্যে বহনযোগ্য রকেট ছুড়েই অ্যাপাচি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান ঘায়েল করা হচ্ছে। এসব অস্ত্র পুরোনো বিবেচনা করে পশ্চিমা যুদ্ধবাজ দেশগুলো সেগুলো ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে বিনামূল্যে সরবরাহ করে যাচ্ছেন।


বলা হচ্ছে, সেগুলোর কিছু অংশ হামাস ও হিজবুল্লাহর হস্তগত হয়ে সম্প্রতি ইসরায়েলের ওপর আক্রমণ করার কাজে ব্যবহৃত হয়েছে। এগুলো দিয়ে শত্রুপক্ষ ছাড়া হামলাকারীরাও হতাহত হয়ে থাকেন। তাই এসব এখন সেকেলে অস্ত্র। মানুষ এখন বিলাসী হয়েছে। বিশেষ করে সৈনিকদের আয়েশি জীবন-যাপন করার ব্যবস্থা প্রতিটি দেশেই স্বীকৃত। তারা একটু র‌্যাংক পেলেই শুধু অধঃস্তনদের নির্দেশ দিয়ে যুদ্ধ করতে পছন্দ করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us