অভিনয়শিল্পী হোমায়রা হিমুর সঙ্গে তাঁর বন্ধুর দুই কারণে মনোমালিন্য চলছিল। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন কি না, ময়নাতদন্তের পর তা নিশ্চিত হওয়া যাবে। আত্মহত্যার প্ররোচনায় করা মামলার একমাত্র আসামি হোমায়রার বন্ধু মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফি ওরফে উরফি জিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র্যাব এসব কথা জানিয়েছে।
হোমায়রার মৃত্যুর ঘটনায় জিয়াউদ্দিনকে গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঢাকার বংশাল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব জানিয়েছে, জিয়াউদ্দিন রাসায়নিক সামগ্রীর (কেমিক্যাল) ব্যবসা করেন। জিয়াউদ্দিনের বিষয়ে জানাতে আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাবের মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সেখানে বিস্তারিত জানান র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
খন্দকার আল মঈন বলেন, জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে বিয়েসংক্রান্ত বিষয় এবং অর্থিক বিষয় নিয়ে হোমায়রার মনোমালিন্য চলছিল। এর জের ধরেই হোমায়রা আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।