কী কৈফিয়ত দেবে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০২৩, ১০:১২

পৃথিবীর সব দেশেই রেলপথকে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ ও সাশ্রয়ী পরিবহন হিসেবে গণ্য করা হয়। কিন্তু বাংলাদেশে যেভাবে ঘন ঘন ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটছে, তাতে এটিকে আর নিরাপদ পরিবহন বলা যায় না। বেশির ভাগ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে লাইনচ্যুত হয়ে কিংবা রেলক্রসিং খোলা থাকার কারণে। এসব দুর্ঘটনায় প্রাণহানির সংখ্যা কম। কিন্তু চালক যখন সংকেত অমান্য করে চালাতে থাকেন, তখন দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে সেটি ভয়াবহ ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


গত সোমবার ভৈরব রেলওয়ে স্টেশনের পশ্চিম প্রান্তে যে দুর্ঘটনা ঘটে, তারও কারণ মালবাহী ট্রেনটির চালকের সংকেত না মানা। ফলে এগারসিন্দুর ট্রেনটির পেছনের তিনটি কোচে মালবাহী ট্রেনটি ধাক্কা দেয়। এতে যাত্রীবাহী ট্রেনের পেছনের দুটি কোচ উল্টে গিয়ে ১৮ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হন।


দুর্ঘটনার পর ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-কিশোরগঞ্জ—তিন পথে সাড়ে সাত ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। রেলের পূর্বাঞ্চলের ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে থাকা (জিএম) নাজমুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেছেন, চালক সংকেত না মেনেই চলে এসেছেন বলে মনে হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us