ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধ ও আমাদের করণীয়

বাংলা ট্রিবিউন খায়ের মাহমুদ প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২৩, ১৮:৩৯

ইসরায়েলের গত ৭ অক্টোবর থেকে চলা হামলায় গাজা এখন এক ধ্বংসের নগরী। চলমান বিমান হামলার তীব্রতার মধ্যে, রক্তাক্ত বিধ্বস্ত গাজায় স্থল হামলার জন্যে অপেক্ষা করছে শত শত ট্যাংক এবং লাখ সেনা। সমুদ্র পথে হামলার জন্যে নেওয়া হয়েছে চূড়ান্ত প্রস্তুতি, গাজার আকাশে উড়ছে স্পাই ড্রোন, এ যেন গাজাকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার চূড়ান্ত প্রস্তুতি।


৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় ইসরায়েল পাশে পাচ্ছে তার পশ্চিমা মিত্রদের, অন্যদিকে ফিলিস্তিন বরাবরের মতো দিকভ্রান্ত অসহায় এক অবস্থায় সময় পার করছে। ফিলিস্তিন ইস্যুতে আরব দেশগুলো এখনও তাদের অবস্থান পরিষ্কার করেনি, একইসঙ্গে দুঃখের বিষয় হলো গাজা সীমান্তে মিসর দেয়াল তুলছে। সুতরাং সাধারণ ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার জন্যে যাওয়ার বাস্তবিকভাবেই কোনও জায়গা নেই। অন্যদিকে আমেরিকার দ্বিতীয় রণতরী ভূমধ্যসাগরে নোঙর করে আছে। যেহেতু হামলা ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস শুরু করেছে, তাই ইসরায়েল ও তার পশ্চিমা মিত্ররা কঠোর থেকে কঠোরতর হামলার সুযোগ লুফে নিয়ে ইতিহাসের নির্মম হামলা শুরু করেছে।


মানবাধিকার ও মত প্রকাশের ব্র্যান্ডিং করা পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিন ইস্যুতে মানুষকে রাস্তায় দাঁড়াতে দিচ্ছে না। ফিলিস্তিনি সাধারণ মানুষের মৌলিক চাহিদা এবং মানবাধিকারে জন্যে ফ্রান্সের রাস্তায় নামা মানুষদের বেপরোয়া গ্রেফতার করছে ফ্রান্স সরকার। হুমকি দিয়েছে কোনও বিদেশি এই ইস্যুতে রাস্তায় নামলে তাকে তার দেশে ফেরত পাঠানো হবে। ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলায় শিশু, নারী সাধারণ মানুষ, এমনকি দায়িত্বরত সাংবাদিকরাও মারা যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে এই যুদ্ধের সঠিক হতাহতের খবর পাওয়া দুষ্কর হয়ে যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us