সেন্ট মার্টিনে যাচ্ছেন? এই প্রস্তুতিগুলো নিয়ে রাখুন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০২৩, ১৯:১৯

নভেম্বর থেকে মার্চ সেন্ট মার্টিন ভ্রমণের মৌসুম। তাই দ্বীপজুড়েই এখন জোর প্রস্তুতি। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা হোটেল-রিসোর্টগুলো মেরামত করা হচ্ছে, রঙে-ঢংয়ে কোনো কোনোটা নতুন করে সাজিয়ে তোলার কাজ করা হচ্ছে। গড়ে উঠছে নতুন রিসোর্ট। তাই সেন্ট মার্টিনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে এখন পর্যটক বরণের জোরালো প্রস্তুতি।


এই প্রস্তুতির মধ্যেই টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন নৌপথে শুরু হয়েছে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল। প্রায় ছয় মাস বন্ধ থাকার পর ২৬ সেপ্টেম্বর জাহাজ চলাচল উদ্বোধন করা হয়। এখন পরীক্ষামূলকভাবে তিনটি জাহাজ প্রতিদিন চলাচল করছে। যাঁরা সেন্ট মার্টিন ভ্রমণে যাবেন বলে ভাবছেন, তাঁদের জন্য কিছু পরামর্শ—
প্রথম গন্তব্য টেকনাফ
দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার একটি ইউনিয়ন। সাগরের মাঝখানের ক্ষুদ্র দ্বীপটি ‘নারিকেল জিনজিরা’ নামেও পরিচিত। সেন্ট মার্টিন যেতে প্রথমে টেকনাফের দমদমিয়া জাহাজঘাটে যেতে হবে। এখান থেকেই ছাড়ে সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজ।
ঢাকার ফকিরাপুল, আরামবাগ, সায়েদাবাদসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে এসি ও নন–এসি বাসে করে সরাসরি টেকনাফ যাওয়া যায়। মান বিবেচনায় ঢাকা থেকে টেকনাফের বাসভাড়া ১ হাজার ১০০ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা।
কক্সবাজার ঘুরে যাঁরা সেন্ট মার্টিন যেতে চান, তাঁদের কাকডাকা ভোরে বের হতে হবে। কক্সবাজার থেকে দুই–আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে। কক্সবাজারের কলাতলীর ডলফিন মোড় থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়ক দিয়ে প্রাইভেট কার, সৈকত এসি পরিবহন ও সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে দমদমিয়া জাহাজঘাটে যাওয়াই ভালো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us