ইলেকশন জার্নির নজরানা

দেশ রূপান্তর মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ১৭ অক্টোবর ২০২৩, ১০:২১

সব তলে তলে নয়, প্রকাশ্যেই আরেকটি নির্বাচন তুলে নেওয়ার যাবতীয় চেষ্টা চলছে। যে যা করুক-বলুক ‘নির্বাচন হবেই’ এমন সাফকথা আছে সরকারের ওপর মহল থেকে। নির্বাচন কমিশনও তাদের প্রস্তুতির কথা জানান দিচ্ছে নিয়মিত। এরই মধ্যে বলা হয়েছে, এক শতাংশ ভোট পড়লেও নির্বাচন আইনগতভাবে বৈধ হবে। আসন্ন নির্বাচনটিতে জনগণ না প্রশাসন, কে বেশি জরুরি এ প্রশ্নের জবাবও এরইমধ্যে মিলছে নানা ঘটনায়।


অভাব-অনটনের কারণে কৃচ্ছ্র সাধনের আহ্বানের মধ্যেও প্রশাসনকে প্রণোদিত রাখার কোনো কমতি নেই। অনুমোদিত পদ না থাকলেও পদোন্নতিসহ সুযোগ-সুবিধার অংশ হিসেবে এবার প্লট দেওয়া হচ্ছে সচিবদের। নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগের সচিবসহ ১৮ জন সিনিয়র সচিব ও সচিব প্লট উপহার পাবেন রাজধানীর অভিজাত আবাসিক প্রকল্প পূর্বাচলে। রাজধানী উন্নয়ন কর্র্তৃপক্ষ-রাজউকের বরাদ্দ দেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। এখন শুধু বুঝিয়ে দেওয়ার অপেক্ষা। ডিসি-এসপি- ইউএনওদের উপহারের তুলনায় সচিবদের এ প্রাপ্তি তত বড় নয়। ডিসি এবং ইউএনওরা বিলাসবহুল গাড়ি পেলে সচিবরা হেলিকপ্টারের হকদার। সেই তুলনায় তাদের সামান্য বা একটি করে প্লট বরাদ্দটা এক অর্থে কমই। তা রিজার্ভে যত টানই থাক, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যত খারাপই হোক, বাজারে গিয়ে সাধারণ মানুষের যত নাভিশ্বাসই উঠুক। ভোটের আগে ‘তাঁহাদিগকে’ খুশি রাখা বেশি জরুরি। কৃচ্ছ্র জনগণের জন্য, প্রশাসনের জন্য নয়। কারণ তারা নির্বাচনের জন্য অপরিহার্য। আইনমন্ত্রীর যুক্তি এ রকমই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us