ঢাকা থেকে কয়েকটি পথে অষ্টগ্রামে যাওয়া যায়। আমি গিয়েছি ভৈরব ঘুরে।
সকাল সাতটায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের কাছে সোহাগ পরিবহনের প্রথম বাস ছেড়ে যায়। সেই বাসে চেপে ভৈরবে পৌঁছাই। সেখানে সকালের নাশতা সেরে সিএনজি নিয়ে চলে যাই কুলিয়ারচর। অষ্টগ্রাম যাওয়ার জন্য কুলিয়ারচর লঞ্চঘাটে নৌকা, ট্রলার লঞ্চ ও স্পিডবোট রয়েছে। সময় বাঁচাতে উঠে পড়লাম স্পিডবোটে।
আগস্টের সকালে অষ্টগ্রামের উদ্দেশে ছুটল স্পিডবোট। চারদিকে বিপুল জলরাশি। চালককে জিজ্ঞেস করলাম, ‘মামা, পানির গভীরতা কেমন?’
বললেন, ‘দেড় খান মানুষ হইব।’ একটু থেমে তাঁর পাল্টা প্রশ্ন, ‘কেন ডরাইতেছেন?’